শিক্ষকতা পেশার গুরুত্ব :
সকল পেশার শ্রেষ্ঠ পেশা শিক্ষকতা । এটি একটি মহৎ পেশা ।
শিক্ষকরা জাতিকে নিরক্ষরতার অভিশাপ থেকে মুক্ত করত: একটি আধুনিক সভ্য ও সুশিক্ষিত
জাতি গড়ে তুলতে অগ্রণী ভূমিকা পালন করেন । তাই শিক্ষকদেরকে জাতির ভবিষ্যৎ গড়ার
আর্কিটেক্ট বলা হয় । শিক্ষকতা শুধু একটি পেশা নয় । মানুষকে মানুষ হিসেবে গড়ে তোলার
একটি মহতী উদ্যোগ । সে হিসেবে শিক্ষকদেরকে মহৎ ব্যক্তিত্ব বললে অত্যুক্তি হবে না
।এ পেশায় নিয়োজিত ব্যক্তি সকল প্রকার মানবীয় গুণাবলী দ্বারা বিভূষিত হওয়া বাঞ্চনীয়
। কারণ, তার আদর্শই অনুকরণ করবে শিক্ষার্থীরা ।
শিক্ষকদের মর্যাদা সম্পর্কে আলকুরআনের বাণী :
قا ل الله سبحا نه وتعا لى
*هو الذى بعث فى الا ميين رسولا منهم يتلوا عليهم آيا ته ويزكيهم ويعلمهم الكتاب والحكمة ، وان كانوا من قبل لفى ضلال مبين - ( سورة الجمعة – آية = 2 )
অনুবাদ : তিনি (আল্লাহ ) সেই সত্তা যিনি একটি নিরক্ষর জাতির মাঝে তার রাসূলকে শিক্ষক বানিয়ে প্রেরণ করেছেন ।যিনি তাদের মাঝে আল্লাহ তায়ালার পক্ষ
থেকে আয়াতসমূহ পাঠ করে শুনান, তাদেরকে চারিত্রিক দোষত্রুটি থেকে পরিশুদ্ধ করেন এবং তাদেরকে কিতাবের জ্ঞান ও প্রজ্ঞা শিক্ষা দেন । অথচ ইত:পূর্বে এসব লোক প্রকাশ্য বিপথগামী ছিল । ( সূরাহ জুমআ –আয়াত নং-২ )
*هو الذى بعث فى الا ميين رسولا منهم يتلوا عليهم آيا ته ويزكيهم ويعلمهم الكتاب والحكمة ، وان كانوا من قبل لفى ضلال مبين - ( سورة الجمعة – آية = 2 )
অনুবাদ : তিনি (আল্লাহ ) সেই সত্তা যিনি একটি নিরক্ষর জাতির মাঝে তার রাসূলকে শিক্ষক বানিয়ে প্রেরণ করেছেন ।যিনি তাদের মাঝে আল্লাহ তায়ালার পক্ষ
থেকে আয়াতসমূহ পাঠ করে শুনান, তাদেরকে চারিত্রিক দোষত্রুটি থেকে পরিশুদ্ধ করেন এবং তাদেরকে কিতাবের জ্ঞান ও প্রজ্ঞা শিক্ষা দেন । অথচ ইত:পূর্বে এসব লোক প্রকাশ্য বিপথগামী ছিল । ( সূরাহ জুমআ –আয়াত নং-২ )
এ পর্যায়ে হাদীসের বাণী :
عن عائشة (رض) قالت : قا ل
رسول الله صلى الله عليه وسلم : إنما بعثت معلما – ( رواه جامع الاصول - لابن أثير )
অনুবাদ : উম্মুল মু’মিনীন মা আয়েশ ( রা: ) হতে বর্ণিত : রাসূল (সা: ) বলেছেন :
আমি ব্শ্বিমানবতার জন্য শিক্ষক হিসেবে প্রেরীত হয়েছি ।
অনুবাদ : উম্মুল মু’মিনীন মা আয়েশ ( রা: ) হতে বর্ণিত : রাসূল (সা: ) বলেছেন :
আমি ব্শ্বিমানবতার জন্য শিক্ষক হিসেবে প্রেরীত হয়েছি ।
এ পর্যায়ে বিশ্ব মনীষীদের বাণী :
• আমাকে যে ব্যক্তি একটি বর্ণও শিক্ষা দিবে , আমি
তার গোলাম , ইচ্ছা করলে তিনি আমাকে তার কাছে রেখে দিতে পারেন ,অথবা
আমাকে আযাদও করে দিতে পারেন । - ( হযরত আলী ( রা: )
• শিক্ষক জাতির ভবিষ্যত নির্মাতা ।- ( জাকির হোসেন । ভারতের সাবেক প্রেসিডেন্ট )
• শিক্ষকগণ প্রদীপ্ত শিখা , যারা অন্যকে প্রদীপ্ত করে । - ( এস রাধা কৃঞ্চ । ভারতীয় শিক্ষাবীদ )
• শিক্ষক প্রকৃত ইতিহাস নির্মাতা । - ( ডিভিস প্রেয়ার )
• যিনি সকলকে শাসন করেন, অন্ধকে পথ দেখান এবং মানুষকে চক্ষু দান করেন, তিনিই শিক্ষক । - ( এস, ই কমিশন ১৯৫২-৫৩ )
• শিক্ষক যদি হতে চাও, মনে রেখো তুমি সারা জীবনের জন্য ছাত্র হলে ।
- ( ড. মুহাম্মাদ শহিদুল্লাহ )
• যদি কোন পেশার সর্বোচ্চ মর্যাদা থাকে, আমি বিশ্বাস করি তিনি শিক্ষক ।
-( রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর )
* গায়ের জোরে মোড়ল হওয়া যায়, সন্ত্রসীও বটে কিন্তু গুরু হওয়া যায় না ।
- ( রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর )
* শিক্ষক টর্চ লাইটের মতো যে অন্যকে আলো দেয় । - ( এস, কে গান্ধী )
* আমি আমার জীবন যাপনের জন্য পিতার নিকট ঋণী কিন্তু উত্তমভাবে জীবন যাপনের জন্য ঋণী শিক্ষকের নিকট । -( এইচ, বি এডাস )
• শিক্ষক জাতির ভবিষ্যত নির্মাতা ।- ( জাকির হোসেন । ভারতের সাবেক প্রেসিডেন্ট )
• শিক্ষকগণ প্রদীপ্ত শিখা , যারা অন্যকে প্রদীপ্ত করে । - ( এস রাধা কৃঞ্চ । ভারতীয় শিক্ষাবীদ )
• শিক্ষক প্রকৃত ইতিহাস নির্মাতা । - ( ডিভিস প্রেয়ার )
• যিনি সকলকে শাসন করেন, অন্ধকে পথ দেখান এবং মানুষকে চক্ষু দান করেন, তিনিই শিক্ষক । - ( এস, ই কমিশন ১৯৫২-৫৩ )
• শিক্ষক যদি হতে চাও, মনে রেখো তুমি সারা জীবনের জন্য ছাত্র হলে ।
- ( ড. মুহাম্মাদ শহিদুল্লাহ )
• যদি কোন পেশার সর্বোচ্চ মর্যাদা থাকে, আমি বিশ্বাস করি তিনি শিক্ষক ।
-( রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর )
* গায়ের জোরে মোড়ল হওয়া যায়, সন্ত্রসীও বটে কিন্তু গুরু হওয়া যায় না ।
- ( রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর )
* শিক্ষক টর্চ লাইটের মতো যে অন্যকে আলো দেয় । - ( এস, কে গান্ধী )
* আমি আমার জীবন যাপনের জন্য পিতার নিকট ঋণী কিন্তু উত্তমভাবে জীবন যাপনের জন্য ঋণী শিক্ষকের নিকট । -( এইচ, বি এডাস )
একজন শিক্ষকের ব্যক্তিগত বাঞ্চনীয় গুণাবলী :
• সর্বশক্তিমান আল্লাহ তায়ালার অবিচল আস্থা ও বিশ্বাস ।
• ধর্মীয় মূল্যবোধ ও ধর্মীয় অনুশাসন মেনে চলার মাধ্যমে নিজেকে আদর্শের বাস্তব মডেল হিসেবে পেশ করন ।
• সুমধুর ব্যক্তিত্ব সম্পন্ন হওয়া : সার্থক শিক্ষক সুমধুর ব্যক্তিত্বের অধিকারী হবেন ।
• সুস্বাস্থ্যের অধিকারী হওয়া : একজন শিক্ষক হবেন সুস্বাস্থ্যের অধিকারী । কর্মস্পৃহা, প্রণবন্ততা, শান্ত মেজাজ ও পরিমিতিবোধ শিক্ষকতা
পেশার জন্য অপরিহার্য বৈশিষ্ট্য । সুস্বাস্থ্য ছাড়া এ গুণাবলীর অধিকারী হওয়া যায় না ।
• সজীব মানসিকতা : শিক্ষকের সজীব ও নবীন মানসিকতাই তাকে
• রাখে কর্মময়, চির নবীন ও প্রাণবন্ত । নবীন মনই তাকে শিক্ষার্থীর প্রতি অনুরাগী করে তোলে ।
• উদ্দীপনা সঞ্চয়কারী কলাকৌশলের চর্চা : সুশিক্ষক শিক্ষার্থীর হৃদয়ে শিক্ষা অর্জনের অনুকুলে প্রেরণা ও উদ্দীপনার কলাকৌশল প্রয়োগে সুনিপুন হবেন ।নিরানন্দ শিক্ষাদান ও কৃত্রিম নিয়ম শৃংখলা শিক্ষার্থীর স্বাভাবিক বিকাশের পরিপন্থী । কাজেই শিক্ষককে এমন সব কলাকৌশলের চর্চা করতে হবে, যার মাধ্যমে শিক্ষার্থীরা স্বত:স্ফুর্তভাবে পাঠে মনোযোগী হবে ।
• মৌলিকত্ব বৈশিষ্ট্য : সুশিক্ষকের বৈশিষ্ট্যের মধ্যে মৌলিকত্ব থাকতে হবে ।
তার পরিচয়ের স্বাক্ষর বহন করবে তার স্বকীয় বৈশিস্ট্য । বিদ্যালয়ের মত সামাজিক প্রতিষ্ঠানে মৌলিক গুণাবলী সম্পন্ন শিক্ষকের প্রয়োজনীয়তা অপরিহার্য ।
• শিশু রঞ্জন মানসিকতা : ভাল শিক্ষক হতে হলে শিশু রঞ্জন মানসিকতা সম্পন্ন হতে হবে । শিশুকে ভাল না বাসলে শিশুর মনের ইচ্ছা-অনিচ্ছা, স্বপ্ন, স্বাধ-আহলাদ , আশা-আকাঙখা,আনন্দ-বেদনা, অনুরাগ ইত্যাদি সম্পর্কে জানা সম্ভব নয় ।
• স্বভাবে নমনীয়তা : ভাল শিক্ষককে সিদ্ধান্ত গ্রহণে হতে হবে নমনীয় । সবকিছুকে মানিয়ে চলার ক্ষমতার সঙ্গে অন্তরে যে সহানুভূতি, সহৃদয়তা এবং নমনীয়তার স্পর্শ থাকে, তা তাকে সবার মন জয় করতে সাহায্য করে ।
• রসিকতা বোধ : সুশিক্ষক অবশ্যই হবে রসিক । তিনি শিক্ষার্থীদেরকে
আনন্দ দান করবেন । তাদেরকে আনন্দের রস ও কৌতুকের মাধ্যমে পাঠের এক ঘেয়েমী দূর করবেন এবং শিক্ষা গ্রহণে সঞ্জিবনী শক্তি দান করবেন ।
• দৃঢ় মানসিকতা : ভাল শিক্ষকের মানসিকতা হবে দৃঢ় । কথায়, কাজে
পোশাক ও রুচিতে, পেশায় ও কর্তব্য পালনে তিনি আদর্শবান ও সত্যপ্রিয় হবেন । কেবলমাত্র আদেশ উপদেশ নয়, তিনি তার নিজের অভ্যাস অনুশীলন, জ্ঞান ও অভিজ্ঞতার মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের মধ্যে ইতিবাচক পরিবর্তন ঘটাতে সাহায্য করবেন ।
• উপস্থিত বুদ্ধি : ভাল শিক্ষকের উপস্থিত বুদ্ধি থাকবে প্রখর । বিদ্যালয়ের তাৎক্ষণিক সমস্যা মোকাবেলা করতে তিনি তার উপস্থিত বুদ্ধি কাজে লাগিয়ে সমস্যার সমাধান দেবেন ।
• মার্জিত পোশাক : বেশ-ভূষায় একজন ভাল শিক্ষক হবেন মার্জিত রুচির । তিনি এমন পোশাক পরবেন না, যা দেখলে শিক্ষার্থীর নিকট বিদ্রুপের খোরাক হতে পারে ।
• নেতৃত্বের গুণাবলী : সুশিক্ষক হবেন সুনেতা । তার আচরণ ও বেশ-ভূষায় শিক্ষার্থীরা তাকে সকল সময় অনুকরণ ও অনুসরণ করতে প্রয়াসী হবে
।
• সামাজিকতাবোধ : সুশিক্ষক অবশ্যই সামাজিক হবেন । সমাজের সবার সাথে হাত মিলিয়ে সামাজিক কর্মকান্ডে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখবেন
।
• অধ্যবসায়ী হওয়া : সুশিক্ষক হবেন অধ্যবসায়ী । নিত্য নতুন কোন চর্চা তাকে অধ্যবসায়ী করে তূলবে ।
( সূত্র :আবশ্যকীয় শিক্ষণ দক্ষতা –ড. শেখ আমজাদ হোসেন । পৃষ্ঠা ১৫-১৬ )
• ধর্মীয় মূল্যবোধ ও ধর্মীয় অনুশাসন মেনে চলার মাধ্যমে নিজেকে আদর্শের বাস্তব মডেল হিসেবে পেশ করন ।
• সুমধুর ব্যক্তিত্ব সম্পন্ন হওয়া : সার্থক শিক্ষক সুমধুর ব্যক্তিত্বের অধিকারী হবেন ।
• সুস্বাস্থ্যের অধিকারী হওয়া : একজন শিক্ষক হবেন সুস্বাস্থ্যের অধিকারী । কর্মস্পৃহা, প্রণবন্ততা, শান্ত মেজাজ ও পরিমিতিবোধ শিক্ষকতা
পেশার জন্য অপরিহার্য বৈশিষ্ট্য । সুস্বাস্থ্য ছাড়া এ গুণাবলীর অধিকারী হওয়া যায় না ।
• সজীব মানসিকতা : শিক্ষকের সজীব ও নবীন মানসিকতাই তাকে
• রাখে কর্মময়, চির নবীন ও প্রাণবন্ত । নবীন মনই তাকে শিক্ষার্থীর প্রতি অনুরাগী করে তোলে ।
• উদ্দীপনা সঞ্চয়কারী কলাকৌশলের চর্চা : সুশিক্ষক শিক্ষার্থীর হৃদয়ে শিক্ষা অর্জনের অনুকুলে প্রেরণা ও উদ্দীপনার কলাকৌশল প্রয়োগে সুনিপুন হবেন ।নিরানন্দ শিক্ষাদান ও কৃত্রিম নিয়ম শৃংখলা শিক্ষার্থীর স্বাভাবিক বিকাশের পরিপন্থী । কাজেই শিক্ষককে এমন সব কলাকৌশলের চর্চা করতে হবে, যার মাধ্যমে শিক্ষার্থীরা স্বত:স্ফুর্তভাবে পাঠে মনোযোগী হবে ।
• মৌলিকত্ব বৈশিষ্ট্য : সুশিক্ষকের বৈশিষ্ট্যের মধ্যে মৌলিকত্ব থাকতে হবে ।
তার পরিচয়ের স্বাক্ষর বহন করবে তার স্বকীয় বৈশিস্ট্য । বিদ্যালয়ের মত সামাজিক প্রতিষ্ঠানে মৌলিক গুণাবলী সম্পন্ন শিক্ষকের প্রয়োজনীয়তা অপরিহার্য ।
• শিশু রঞ্জন মানসিকতা : ভাল শিক্ষক হতে হলে শিশু রঞ্জন মানসিকতা সম্পন্ন হতে হবে । শিশুকে ভাল না বাসলে শিশুর মনের ইচ্ছা-অনিচ্ছা, স্বপ্ন, স্বাধ-আহলাদ , আশা-আকাঙখা,আনন্দ-বেদনা, অনুরাগ ইত্যাদি সম্পর্কে জানা সম্ভব নয় ।
• স্বভাবে নমনীয়তা : ভাল শিক্ষককে সিদ্ধান্ত গ্রহণে হতে হবে নমনীয় । সবকিছুকে মানিয়ে চলার ক্ষমতার সঙ্গে অন্তরে যে সহানুভূতি, সহৃদয়তা এবং নমনীয়তার স্পর্শ থাকে, তা তাকে সবার মন জয় করতে সাহায্য করে ।
• রসিকতা বোধ : সুশিক্ষক অবশ্যই হবে রসিক । তিনি শিক্ষার্থীদেরকে
আনন্দ দান করবেন । তাদেরকে আনন্দের রস ও কৌতুকের মাধ্যমে পাঠের এক ঘেয়েমী দূর করবেন এবং শিক্ষা গ্রহণে সঞ্জিবনী শক্তি দান করবেন ।
• দৃঢ় মানসিকতা : ভাল শিক্ষকের মানসিকতা হবে দৃঢ় । কথায়, কাজে
পোশাক ও রুচিতে, পেশায় ও কর্তব্য পালনে তিনি আদর্শবান ও সত্যপ্রিয় হবেন । কেবলমাত্র আদেশ উপদেশ নয়, তিনি তার নিজের অভ্যাস অনুশীলন, জ্ঞান ও অভিজ্ঞতার মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের মধ্যে ইতিবাচক পরিবর্তন ঘটাতে সাহায্য করবেন ।
• উপস্থিত বুদ্ধি : ভাল শিক্ষকের উপস্থিত বুদ্ধি থাকবে প্রখর । বিদ্যালয়ের তাৎক্ষণিক সমস্যা মোকাবেলা করতে তিনি তার উপস্থিত বুদ্ধি কাজে লাগিয়ে সমস্যার সমাধান দেবেন ।
• মার্জিত পোশাক : বেশ-ভূষায় একজন ভাল শিক্ষক হবেন মার্জিত রুচির । তিনি এমন পোশাক পরবেন না, যা দেখলে শিক্ষার্থীর নিকট বিদ্রুপের খোরাক হতে পারে ।
• নেতৃত্বের গুণাবলী : সুশিক্ষক হবেন সুনেতা । তার আচরণ ও বেশ-ভূষায় শিক্ষার্থীরা তাকে সকল সময় অনুকরণ ও অনুসরণ করতে প্রয়াসী হবে
।
• সামাজিকতাবোধ : সুশিক্ষক অবশ্যই সামাজিক হবেন । সমাজের সবার সাথে হাত মিলিয়ে সামাজিক কর্মকান্ডে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখবেন
।
• অধ্যবসায়ী হওয়া : সুশিক্ষক হবেন অধ্যবসায়ী । নিত্য নতুন কোন চর্চা তাকে অধ্যবসায়ী করে তূলবে ।
( সূত্র :আবশ্যকীয় শিক্ষণ দক্ষতা –ড. শেখ আমজাদ হোসেন । পৃষ্ঠা ১৫-১৬ )
পাঠদানের জন্য আবশ্যকীয় যোগ্যতা :
• বিষয়বস্তুগত যোগ্যতা ( Content Competence ) : তত্ত্
ও তথ্যগত
ধারণা , অগ্রগতি, পর্যবেক্ষণ, শ্রেণী করণ, পরীক্ষণ ও সিদ্ধান্ত গ্রহণ দক্ষতা ।
• পদ্ধতিগত যোগ্যতা ( Method Competence ) : পাঠদানের গতানুগতিক ও আধুনিক অংশগ্রহণমূলক পদ্ধতিগুলো তার জানা থাকবে ।
• যোগাযোগ যোগ্যতা (Communication Competence):
শেখা-শেখানো প্রক্রিয়াকে সাফল্যমন্ডিত করার জন্য কথা বলা , ছবি অংকন, কণ্ঠস্বরের উঠানামা করণ, শুদ্ধ উচ্চারণ, কথা বলার ভঙ্গি , বাক্যে রূপক শব্দের
ব্যবহার , ব্যাখ্যা ও বিশ্লেষণ ক্ষমতা ।
• ব্যবস্থাপনা যোগ্যতা ( Management Competence ) :
শ্রেণী শৃঙখলা ও ব্যবস্থাপনায় সুশিক্ষক হবেন নিপুন ।
• মূল্যায়ন যোগ্যতা ( Evaluable Competence) : বিভিন্ন প্রকার মূল্যায়ন পদ্ধতি যেমন- Formative, Summative, Diagnostic, SBA ইত্যাদির সাথে তার পরিচয় থাকবে ।
• সামাজিক যোগ্যতা ( Social Competence ) : শিক্ষকের সমাজের গণ্যমান্য ব্যক্তি, উর্ধবতন কর্তৃপক্ষ, অভিভাবক, প্রতিবেশী, যুবসমাজ, রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ সবার সঙ্গে যোগাযোগ রক্ষা করতে হয় । এজন্য দরকার সামাজিক গুণাবলী ।
• নৈতিক যোগ্যতা ( Ethical Competence ) : নীতিবোধ, চরিত্র, ধৈর্য, সহনশীলতা, নিয়মানুবর্তিতা, সততা, বন্ধুত্ববোধ, সহযোগীতামূলক মনোভাব, পরোপকারিতা ইত্যাদি গুণাবলী ভাল শিক্ষকের
থাকা প্রয়োজন । ( সূত্র : প্রাগুক্ত – ১৭ পৃষ্ঠা )
ধারণা , অগ্রগতি, পর্যবেক্ষণ, শ্রেণী করণ, পরীক্ষণ ও সিদ্ধান্ত গ্রহণ দক্ষতা ।
• পদ্ধতিগত যোগ্যতা ( Method Competence ) : পাঠদানের গতানুগতিক ও আধুনিক অংশগ্রহণমূলক পদ্ধতিগুলো তার জানা থাকবে ।
• যোগাযোগ যোগ্যতা (Communication Competence):
শেখা-শেখানো প্রক্রিয়াকে সাফল্যমন্ডিত করার জন্য কথা বলা , ছবি অংকন, কণ্ঠস্বরের উঠানামা করণ, শুদ্ধ উচ্চারণ, কথা বলার ভঙ্গি , বাক্যে রূপক শব্দের
ব্যবহার , ব্যাখ্যা ও বিশ্লেষণ ক্ষমতা ।
• ব্যবস্থাপনা যোগ্যতা ( Management Competence ) :
শ্রেণী শৃঙখলা ও ব্যবস্থাপনায় সুশিক্ষক হবেন নিপুন ।
• মূল্যায়ন যোগ্যতা ( Evaluable Competence) : বিভিন্ন প্রকার মূল্যায়ন পদ্ধতি যেমন- Formative, Summative, Diagnostic, SBA ইত্যাদির সাথে তার পরিচয় থাকবে ।
• সামাজিক যোগ্যতা ( Social Competence ) : শিক্ষকের সমাজের গণ্যমান্য ব্যক্তি, উর্ধবতন কর্তৃপক্ষ, অভিভাবক, প্রতিবেশী, যুবসমাজ, রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ সবার সঙ্গে যোগাযোগ রক্ষা করতে হয় । এজন্য দরকার সামাজিক গুণাবলী ।
• নৈতিক যোগ্যতা ( Ethical Competence ) : নীতিবোধ, চরিত্র, ধৈর্য, সহনশীলতা, নিয়মানুবর্তিতা, সততা, বন্ধুত্ববোধ, সহযোগীতামূলক মনোভাব, পরোপকারিতা ইত্যাদি গুণাবলী ভাল শিক্ষকের
থাকা প্রয়োজন । ( সূত্র : প্রাগুক্ত – ১৭ পৃষ্ঠা )
• পেশাগত দক্ষতা উন্নয়নের উপায় :
শিক্ষক নিম্নলিখিত উপায়ে তার পেশাগত দক্ষতার উন্নয়ন ঘটাতে
পারে ।
• শিক্ষক, সহ- প্রশিক্ষণার্থী, শিক্ষার্থী কর্তৃক ফলাবর্তনের মাধ্যমে ।
• প্রতিফলন অনুশীলনের মাধ্যমে ।
• পোর্ট ফলিও ব্যবহার করে ।
• ভাল পাঠদান পর্যবেক্ষণ করে ।
• উন্নতমানের প্রশিক্ষণ গ্রহণ করে ।
• আদর্শ শিক্ষণ সংক্রান্ত ভিডিও দেখে ।
• প্রতিফলন ডায়েরীর মাধ্যমে ফলাবর্তন করে ।
• অনুশীক্ষণের মাধ্যমে চর্চা করে দক্ষতার উন্নয়ন ঘটিয়ে ।
• পাঠদানের সবল ও দূর্বল দিক সনাক্ত করণের মাধ্যমে ।
• পেশাগত উন্নয়নের অব্যাহত প্রচ্ষ্টোর মাধ্যমে ।
• ক্লাসে যাওয়ার পূর্বে নিয়মিতভাবে ভালরকম প্রস্তুতি গ্রহণ করে ক্লাসে যাওয়ার অভ্যাস করণের মাধ্যমে ।
• ভাল পাঠদানের জন্য গভীর চিন্তা ও পরিকল্পনা গ্রহণের মাধ্যমে ।
• নিয়মিতভাবে বিভিন্ন শ্রেণীর পাঠ্যবইসহ অন্যান্য বই অধ্যয়ন ।
• প্রতিদিন কিছু না কিছু পাঠ্যবিষয় নোট করণ ।
• নিয়মিতভাবে প্রতিফলন ডায়েরী লেখা ও অনুকরণ করা ।
• ক্লাসে যাওয়ার পূর্বে প্রস্তুতি নিয়ে ক্লাসে যাওয়া ।
• শিক্ষার্থীদেরকে পারস্পরিক মত বিনিময় করার সুযোগ দেওয়া ।
• শিক্ষার্থীদের মতামতের প্রতি গুরুত্ব প্রদান করা ।
• শিক্ষার্থীদের শিখনে সহযোগীতা করা ।
• শিক্ষার্থীদের কৃতিত্বের প্রশংসা ও মূল্যায়ন করা ।
• শিক্ষাথীদের মঙ্গল কামনা করা ।
• পোশাক-পরিচ্ছদ, আদব-কায়দা, শালীনতাবোধ ও চরিত্রে শিক্ষার্থীদের নিকট আদর্শ হওয়া ।
• উত্তর পত্রের নম্বর প্রদানে কারো প্রতি পক্ষপাতিত্ব না করা ।
• সদা সত্য কথা বলা ।
• পরিস্কার-পরিচ্ছন্ন থাকা ।
• প্রশাসনের প্রতি অনুগত থাকা এবং প্রশাসনকে সহযোগীতা করা ।
• স্বাস্থ্যের প্রতি যত্নবান হওয়া ।
• নিয়মানুবর্তিতা ও সময়ের সদ্ব্যবহার করা ।
• খোলা মনের অধিকারী হওয়া ।
• অপরের কলাণ কামনা ও কল্যাণের চেষ্টা করা ।
• বিদ্যালয় ও শ্রেণীর শান্তি ও শৃঙখলার প্রতি সচেতন থাকা ।
-( সূত্র : প্রাগুক্ত- ১০ পৃষ্ঠা )
• শিক্ষক, সহ- প্রশিক্ষণার্থী, শিক্ষার্থী কর্তৃক ফলাবর্তনের মাধ্যমে ।
• প্রতিফলন অনুশীলনের মাধ্যমে ।
• পোর্ট ফলিও ব্যবহার করে ।
• ভাল পাঠদান পর্যবেক্ষণ করে ।
• উন্নতমানের প্রশিক্ষণ গ্রহণ করে ।
• আদর্শ শিক্ষণ সংক্রান্ত ভিডিও দেখে ।
• প্রতিফলন ডায়েরীর মাধ্যমে ফলাবর্তন করে ।
• অনুশীক্ষণের মাধ্যমে চর্চা করে দক্ষতার উন্নয়ন ঘটিয়ে ।
• পাঠদানের সবল ও দূর্বল দিক সনাক্ত করণের মাধ্যমে ।
• পেশাগত উন্নয়নের অব্যাহত প্রচ্ষ্টোর মাধ্যমে ।
• ক্লাসে যাওয়ার পূর্বে নিয়মিতভাবে ভালরকম প্রস্তুতি গ্রহণ করে ক্লাসে যাওয়ার অভ্যাস করণের মাধ্যমে ।
• ভাল পাঠদানের জন্য গভীর চিন্তা ও পরিকল্পনা গ্রহণের মাধ্যমে ।
• নিয়মিতভাবে বিভিন্ন শ্রেণীর পাঠ্যবইসহ অন্যান্য বই অধ্যয়ন ।
• প্রতিদিন কিছু না কিছু পাঠ্যবিষয় নোট করণ ।
• নিয়মিতভাবে প্রতিফলন ডায়েরী লেখা ও অনুকরণ করা ।
• ক্লাসে যাওয়ার পূর্বে প্রস্তুতি নিয়ে ক্লাসে যাওয়া ।
• শিক্ষার্থীদেরকে পারস্পরিক মত বিনিময় করার সুযোগ দেওয়া ।
• শিক্ষার্থীদের মতামতের প্রতি গুরুত্ব প্রদান করা ।
• শিক্ষার্থীদের শিখনে সহযোগীতা করা ।
• শিক্ষার্থীদের কৃতিত্বের প্রশংসা ও মূল্যায়ন করা ।
• শিক্ষাথীদের মঙ্গল কামনা করা ।
• পোশাক-পরিচ্ছদ, আদব-কায়দা, শালীনতাবোধ ও চরিত্রে শিক্ষার্থীদের নিকট আদর্শ হওয়া ।
• উত্তর পত্রের নম্বর প্রদানে কারো প্রতি পক্ষপাতিত্ব না করা ।
• সদা সত্য কথা বলা ।
• পরিস্কার-পরিচ্ছন্ন থাকা ।
• প্রশাসনের প্রতি অনুগত থাকা এবং প্রশাসনকে সহযোগীতা করা ।
• স্বাস্থ্যের প্রতি যত্নবান হওয়া ।
• নিয়মানুবর্তিতা ও সময়ের সদ্ব্যবহার করা ।
• খোলা মনের অধিকারী হওয়া ।
• অপরের কলাণ কামনা ও কল্যাণের চেষ্টা করা ।
• বিদ্যালয় ও শ্রেণীর শান্তি ও শৃঙখলার প্রতি সচেতন থাকা ।
-( সূত্র : প্রাগুক্ত- ১০ পৃষ্ঠা )
উপর্যুক্ত গুণাবলী ছাড়াও আরও যেসব গুণাবলী থাকা বাঞ্চনীয় :
• নিয়মিত ও সময়মত ক্লাসে উপস্থিতি ।
• নিয়মিত শ্রেণী শিক্ষণ-শিখন সম্পন্ন করণ । পাঠ পরিকল্পনা ভিত্তিক শ্রেণী শিক্ষণ ।
• পাঠে মনোযোগ আকর্ষণ ।
• শিক্ষার্থীদের মাঝে কৌতুহল সৃষ্টি করণ ।
• SBA কাজ সম্পন্ন করণ ।
• শিক্ষার্থীদের সুপ্ত প্রতিভার বিকাশ সাধন ।
• আধুনিক প্রযুক্তিগত উপকরন যথাযথ ব্যবহার করণ ।
• শিক্ষার্থীর মাঝে উদ্ভাবনী মনোভাব সৃষ্টি করণ ।
• মূল্যবোধ সৃষ্টি করণ ।
• নৈতিক আদর্শ সৃষ্টি করণ ।
• প্রগতিশীল চেতনা জাগ্রত করণ ।
• প্রাতিষ্ঠানিক জ্ঞান চর্চার অনুকুল ও মনোরম পরিবেশ তৈরী করণ ।
• স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা নিশ্চিত করণ ।
• শিখন বান্ধব পরিবেশ তৈরী করণ ।
• শিক্ষার্থীর তত্বাবধান ।
• স্বাস্থ্যবিধির অনুশীলন ।
• একীভূত বা একই পদ্ধতির শিক্ষার বাস্তবায়ন ।
• জেন্ডার চেতনার সম্প্রসারণ ।
- ( সূত্র : শিক্ষা প্রশাসন
মোহাম্মাদ জিল্লুর রহমান –পৃষ্ঠা-৮০
• নিয়মিত শ্রেণী শিক্ষণ-শিখন সম্পন্ন করণ । পাঠ পরিকল্পনা ভিত্তিক শ্রেণী শিক্ষণ ।
• পাঠে মনোযোগ আকর্ষণ ।
• শিক্ষার্থীদের মাঝে কৌতুহল সৃষ্টি করণ ।
• SBA কাজ সম্পন্ন করণ ।
• শিক্ষার্থীদের সুপ্ত প্রতিভার বিকাশ সাধন ।
• আধুনিক প্রযুক্তিগত উপকরন যথাযথ ব্যবহার করণ ।
• শিক্ষার্থীর মাঝে উদ্ভাবনী মনোভাব সৃষ্টি করণ ।
• মূল্যবোধ সৃষ্টি করণ ।
• নৈতিক আদর্শ সৃষ্টি করণ ।
• প্রগতিশীল চেতনা জাগ্রত করণ ।
• প্রাতিষ্ঠানিক জ্ঞান চর্চার অনুকুল ও মনোরম পরিবেশ তৈরী করণ ।
• স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা নিশ্চিত করণ ।
• শিখন বান্ধব পরিবেশ তৈরী করণ ।
• শিক্ষার্থীর তত্বাবধান ।
• স্বাস্থ্যবিধির অনুশীলন ।
• একীভূত বা একই পদ্ধতির শিক্ষার বাস্তবায়ন ।
• জেন্ডার চেতনার সম্প্রসারণ ।
- ( সূত্র : শিক্ষা প্রশাসন
মোহাম্মাদ জিল্লুর রহমান –পৃষ্ঠা-৮০
শিক্ষকের প্রাতিষ্ঠানিক দায়িত্ব ও কর্তব্য :
নিম্নলিখিত বিষয়ে একজন শিক্ষক দায়িত্ব পালন করবেন ।
• কারিক্যুলাম, সিলেবাস, ও ক্লাসরুটিন মোতাবেক ছাত্রদেরকে লেসন নোট, গ্রুপ ডিসকাসন, ডিমোনেস্ট্রেশনের মাধ্যমে পড়ানো ।
• ছাত্রদেরকে তত্বাবধানের নিমিত্তে তাদের সঙ্গে ব্যক্তিগতভাবে যোগাযোগ রক্ষা করা ।
• পরীক্ষা পরিচালনায় মাদরাসা কর্তৃপক্ষকে সহায়তা করা, ল্যাবরেটরী সংগঠনে এবং অন্যান্য কারিক্যুলা ও কো-কারিক্যুলা কার্যক্রমে সাহায্য করা * ছাত্র-ছাত্রীদেরকে এক্সট্রা –কারিক্যুলাম কার্যক্রম তত্বাবধান করা ।
• মাদরাসার স্বার্থে গভর্নিং বডি বা অধ্যক্ষ কর্তৃক অর্পিত অন্যান্য কার্যাদি পালন করা ।
সূত্র : ( বেসরকারী মাদরাসা শিক্ষা ব্যবস্থাপনা )
রচনায়- শাহ আলম ;পৃষ্ঠা-৪৩
• কারিক্যুলাম, সিলেবাস, ও ক্লাসরুটিন মোতাবেক ছাত্রদেরকে লেসন নোট, গ্রুপ ডিসকাসন, ডিমোনেস্ট্রেশনের মাধ্যমে পড়ানো ।
• ছাত্রদেরকে তত্বাবধানের নিমিত্তে তাদের সঙ্গে ব্যক্তিগতভাবে যোগাযোগ রক্ষা করা ।
• পরীক্ষা পরিচালনায় মাদরাসা কর্তৃপক্ষকে সহায়তা করা, ল্যাবরেটরী সংগঠনে এবং অন্যান্য কারিক্যুলা ও কো-কারিক্যুলা কার্যক্রমে সাহায্য করা * ছাত্র-ছাত্রীদেরকে এক্সট্রা –কারিক্যুলাম কার্যক্রম তত্বাবধান করা ।
• মাদরাসার স্বার্থে গভর্নিং বডি বা অধ্যক্ষ কর্তৃক অর্পিত অন্যান্য কার্যাদি পালন করা ।
সূত্র : ( বেসরকারী মাদরাসা শিক্ষা ব্যবস্থাপনা )
রচনায়- শাহ আলম ;পৃষ্ঠা-৪৩
• ক্লাসে পাঠদান পদ্ধতি ( Padagogy ) :
â
এর ০৬টি ধাপ রয়েছে ।
প্রথম ধাপ : পাঠদানের প্রথম দিন পূর্ণ পরিচিতি বিনিময় । এরপর অন্যান্য দিনে সাধারণভাবে কুশলাদি জিজ্ঞেস করণ ।
â
এর ০৬টি ধাপ রয়েছে ।
প্রথম ধাপ : পাঠদানের প্রথম দিন পূর্ণ পরিচিতি বিনিময় । এরপর অন্যান্য দিনে সাধারণভাবে কুশলাদি জিজ্ঞেস করণ ।
দ্বিতীয় ধাপ : পাঠ শিরোনাম ব্লাকবোর্ডে লিখন ।
তৃতীয় ধাপ : পাঠের উদ্দেশ্য লিখন । অর্থাৎ- আলোচ্য পাঠের
মাধ্যমে
ছাত্ররা কি কি জানতে পারবে তা ব্লাকবোর্ডে লিথন ।
ছাত্ররা কি কি জানতে পারবে তা ব্লাকবোর্ডে লিথন ।
চতুর্থ ধাপ : পাঠ উপস্থাপন অর্থাৎ- পাঠ শুরু করণ ।
পঞ্চম ধাপ : পাঠ মূল্যায়ন : জিজ্ঞসার মাধ্যমে লেখার
উদ্দেশ্য যাচাই-বাছাই ও পরীক্ষা করণ ।
বিশেষ দ্রষ্টব্য :
এ পর্যায়ে শিক্ষার্থীদেরকে তাদের মেধার ভিত্তিতে তিনটি
ক্যাটাগরীতে ভাগ করত: কুয়ালিটি বাছাই করতে হবে ।
A ক্যাটাগরী : সবচেয়ে ভাল মেধাবী শিক্ষার্থীদেরকে A ক্যাটাগরীর তালিকায় তালিকাভূক্ত করতে হবে ।
B ক্যাটাগরী : মধ্যম মানের মেধাবী শিক্ষার্থীদেরকে এই ক্যাটাগরীর অন্তর্ভূক্ত করতে হবে ।
C ক্যাটাগরী :তুলনামূলক সবচেয়ে কম মেধাবী শিক্ষার্থীদেরকে C ক্যাটাগরীতে তালিকাভূক্ত করতে হবে ।
এভাবে তিনটি ক্যাটাগরীতে শিক্ষার্থীদের কুয়ালিটি বাছাই করত: তাদের মেধা ও স্মৃতির ধারণ ক্ষমতানুযায়ী পঠন-পাঠন, লিখন ও Home work এর মাধ্যমে সুপ্ত প্রতিভার উন্মেষ ঘটাতে হবে ।
A ক্যাটাগরী : সবচেয়ে ভাল মেধাবী শিক্ষার্থীদেরকে A ক্যাটাগরীর তালিকায় তালিকাভূক্ত করতে হবে ।
B ক্যাটাগরী : মধ্যম মানের মেধাবী শিক্ষার্থীদেরকে এই ক্যাটাগরীর অন্তর্ভূক্ত করতে হবে ।
C ক্যাটাগরী :তুলনামূলক সবচেয়ে কম মেধাবী শিক্ষার্থীদেরকে C ক্যাটাগরীতে তালিকাভূক্ত করতে হবে ।
এভাবে তিনটি ক্যাটাগরীতে শিক্ষার্থীদের কুয়ালিটি বাছাই করত: তাদের মেধা ও স্মৃতির ধারণ ক্ষমতানুযায়ী পঠন-পাঠন, লিখন ও Home work এর মাধ্যমে সুপ্ত প্রতিভার উন্মেষ ঘটাতে হবে ।
ষষ্ঠ ধাপ :
বাড়ির কাজ ( Home work ) : প্রতিদিন
শিক্ষার্থীদেরকে
Home work তথা বাড়ির কাজ দিতে হবে । বাড়ির কাজ দিয়ে পরের দিন তা আদায় করে নিতে হবে । প্রত্যেক বিষয়ের জন্য শিক্ষাথীদের নিকট স্বতন্ত্র
খাতা থাকবে ।
Home work তথা বাড়ির কাজ দিতে হবে । বাড়ির কাজ দিয়ে পরের দিন তা আদায় করে নিতে হবে । প্রত্যেক বিষয়ের জন্য শিক্ষাথীদের নিকট স্বতন্ত্র
খাতা থাকবে ।
শিক্ষা সংক্রান্ত জ্ঞাতব্য কয়েকটি শব্দের বিশ্লেষণ
:
প্রেষণা ( Emotion ) অর্থ : প্রেষণা অর্থ –প্রেরণা বা উৎসাহ । ইংরেজিতে- Emotion, Motivation বা Inspiration বলে ।
প্রেষণার স্তর : প্রেষণার স্তর চারটি । যথা-
০১. অভাব ( Want বা Need ) ।
০২. তাড়না ( Libido ) ।
০৩. আচরণ ( Behaviour ) ।
০৪. উদ্দেশ্য সাধন ( Implemention )
:
প্রেষণা ( Emotion ) অর্থ : প্রেষণা অর্থ –প্রেরণা বা উৎসাহ । ইংরেজিতে- Emotion, Motivation বা Inspiration বলে ।
প্রেষণার স্তর : প্রেষণার স্তর চারটি । যথা-
০১. অভাব ( Want বা Need ) ।
০২. তাড়না ( Libido ) ।
০৩. আচরণ ( Behaviour ) ।
০৪. উদ্দেশ্য সাধন ( Implemention )
• pillar of education:( শিক্ষার
পিলার বা খুঁটি ) চারটি : যথা-
০১. Learning to know অর্থাৎ-জানার জন্য শিক্ষা
।
০২. Learning to do. অর্থাৎ- কোন কিছু করা বা বাস্তবায়নের জন্য শিক্ষা ।
০৩. Learning to live অর্থাৎ-সামাজিকভাবে একসাথে বসবাসের জন্য শিক্ষা
০৪. Learning to be . অর্থাৎ- কোন কিছু হওয়ার জন্য শিক্ষা ।
০২. Learning to do. অর্থাৎ- কোন কিছু করা বা বাস্তবায়নের জন্য শিক্ষা ।
০৩. Learning to live অর্থাৎ-সামাজিকভাবে একসাথে বসবাসের জন্য শিক্ষা
০৪. Learning to be . অর্থাৎ- কোন কিছু হওয়ার জন্য শিক্ষা ।
• Education শব্দের Elaboration
:
E= Energy ( শক্তি )
D= Development ( উন্নয়ন )
U=Utilization ( ব্যবহার )
C=Culture ( সাংস্কৃতিক চর্চা )
A=Art ( শিল্প )
T=Talent ( কর্মস্পৃহা )
I= Ideology ( আদর্শ )
O=Obedience ( অনুগত )
N=Nation ( জাতি )
সুতরাং মোটামুটিভাবে Education শব্দের অর্থ দাঁড়ায়- Development of
obedienc, Energy and Utilization of Nation Ideology, Art and culture. অর্থাৎ- ব্যক্তি বিশেষের প্রজ্ঞা, কর্মস্পৃহার উন্নয়ন এবং আদর্শ, শিক্ষা সংস্কৃতির যথার্থ প্রয়োগ হচ্ছে শিক্ষা ।
D= Development ( উন্নয়ন )
U=Utilization ( ব্যবহার )
C=Culture ( সাংস্কৃতিক চর্চা )
A=Art ( শিল্প )
T=Talent ( কর্মস্পৃহা )
I= Ideology ( আদর্শ )
O=Obedience ( অনুগত )
N=Nation ( জাতি )
সুতরাং মোটামুটিভাবে Education শব্দের অর্থ দাঁড়ায়- Development of
obedienc, Energy and Utilization of Nation Ideology, Art and culture. অর্থাৎ- ব্যক্তি বিশেষের প্রজ্ঞা, কর্মস্পৃহার উন্নয়ন এবং আদর্শ, শিক্ষা সংস্কৃতির যথার্থ প্রয়োগ হচ্ছে শিক্ষা ।
Teacher শব্দের Elaboration
:
T= (1) Talented ( প্রতিভাধর )
( 2 ) Tricky ( কৌশলী )
(3 ) Trained ( প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত )
(4 ) Truthful ( সত্যবাদী )
E= ( 1 ) Expert ( দক্ষ )
( 2 ) Earnest ( আন্তরীক )
(3 ) Energetic ( উদ্যমশীল )
( 4 ) Enterprising ( উদ্যোগী )
A= ( 1 ) Aesthetic ( রুচিশীল )
( 2 ) Active ( কর্মঠ )
( 3 ) Artist ( শিল্পী )
( 4 ) Administrator ( প্রশাশক )
C= ( 1) Careful ( যত্নশীল )
( 2 ) Competent ( যোগ্য )
( 3 ) Creative ( সৃজনশীল )
( 4 ) Character ( চরিত্রবান )
H= ( 1 ) Honest ( সৎ )
( 2 ) Humorist ( রসিক হওয়া )
( 3) Helper ( সাহায্যকারী )
( 4 ) Healthy ( স্বাস্থ্যবান )
E=(1 ) Emotional ( আবেগদীপ্ত )
(2 ) Eloquent ( বাকপটু )
(3 ) Editor ( সম্পাদক )
( 4 ) Evaluator ( মূল্যায়ক )
R=( 1 ) Reader ( পাঠক )
( 2 ) Reliable ( নির্ভরযোগ্য )
( 3 ) Responsible ( দায়িত্বশীল )
( 4 ) Researcher ( গবেষণা )
( 2 ) Tricky ( কৌশলী )
(3 ) Trained ( প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত )
(4 ) Truthful ( সত্যবাদী )
E= ( 1 ) Expert ( দক্ষ )
( 2 ) Earnest ( আন্তরীক )
(3 ) Energetic ( উদ্যমশীল )
( 4 ) Enterprising ( উদ্যোগী )
A= ( 1 ) Aesthetic ( রুচিশীল )
( 2 ) Active ( কর্মঠ )
( 3 ) Artist ( শিল্পী )
( 4 ) Administrator ( প্রশাশক )
C= ( 1) Careful ( যত্নশীল )
( 2 ) Competent ( যোগ্য )
( 3 ) Creative ( সৃজনশীল )
( 4 ) Character ( চরিত্রবান )
H= ( 1 ) Honest ( সৎ )
( 2 ) Humorist ( রসিক হওয়া )
( 3) Helper ( সাহায্যকারী )
( 4 ) Healthy ( স্বাস্থ্যবান )
E=(1 ) Emotional ( আবেগদীপ্ত )
(2 ) Eloquent ( বাকপটু )
(3 ) Editor ( সম্পাদক )
( 4 ) Evaluator ( মূল্যায়ক )
R=( 1 ) Reader ( পাঠক )
( 2 ) Reliable ( নির্ভরযোগ্য )
( 3 ) Responsible ( দায়িত্বশীল )
( 4 ) Researcher ( গবেষণা )
• ICT শব্দের Elaboration
:
Information and communication Technology.
Information and communication Technology.
• NAEM শব্দের Elaboration
:
National Academy for Educational management .
National Academy for Educational management .
• BENBEIS শব্দের Elaboration
:
Bangladesh Bureau of Educational Information and statistics.
Bangladesh Bureau of Educational Information and statistics.
• DG শব্দের Elaboration
:
Director General .
Director General .
• MMC শব্দের Elaboration
:
Multimadia class management.
Multimadia class management.
• BMTTI শব্দের Elaboration
:
Bangladesh madrasah Teachers Training Institute.
Bangladesh madrasah Teachers Training Institute.
No comments:
Post a Comment